Thursday, April 25, 2013

বৈদিক Science

Time Dilation
Strange thing happens to the time of an object moving with relativistic speed. What we see happen is that the "clock" in motion slows down according to our clock, therefore we read two different times. 
So, which time is correct?  
Well, they both are because time is not absolute but is relative, it depends on the reference frame. The faster the relative velocity, the greater the magnitude of time dilation. This case is sometimes called special relativistic time dilation.

Time dilation explains why two working clocks will report different times after different accelerations. That is why the ISS astronauts returning from missions will have aged slightly less than they would have been if they had remained on Earth.
Gravitational time dilation was first observed in 1971 when American physicists Joseph Hafele and Richard Keating flew four atomic clocks twice around the world on a commercial plane and then compared their time to clocks left on Earth. 
Our all satellite navigation systems, including Global Positioning Systems (GPS), take into account the effects of gravitational time dilation in order to be accurate and adjust for similar bending of spacetime to coordinate with systems on earth.

For instance, two rocket ships (A and B) speeding past one another in space would experience time dilation. If they somehow had a clear view into each other ships, each crew would see the others' clocks and movement as going too slowly. That is, inside Ship A, everything is moving normally, but everything over on Ship B appears to be moving slower (and vice versa).
From the local frame of reference (the blue clock), the relatively accelerated clocks, i.e. the red clock moves more slowly.



The equation for calculating time dilation is as follows:
Where

 T  = time observed in other reference frame
 T0 = time in observers own reference frame
 v  = the speed of the moving object
 c  = the speed of light in a vacuum


If the velocity is small compared to the speed of light, then the quantity v2/c2 approaches to 0 and the equation simplifies to T = T0/1 which is simply 'T'. 
So at relatively slow speeds (our everyday speeds) time dilation is not a factor and Newton's Laws are still applicable. 

With high speeds (close to the speed of light)the quantity v2/c2 approaches towards 1, causing the quantity(1-v2/c2)1/2 to zero, and T0 become smaller and smaller....therefore causing the time measured by the other observer becomes greater thus making our time appear slower. 
I know its so confusing!!!

Mythological Stories about Time Dilation

1. Story of Revati (from Bhagavatha Purana)
ককুদ্মি (অথবা ককুদ্মিন) ছিলেন 'কুসস্থলী'-র সম্রাট - পৃথিবীর সমুদ্রের নিচে থাকা এক বিশাল সম্পদশালী রাজ্য। তাঁর একমাত্র কন্যা 'রেবতী' ছিলেন অসাধারণ সুন্দরী এবং গুণবতী। কন্যা যথাসময়ে বিবাহযোগ্যা হয়ে উঠলে ককুদ্মি তার সমকক্ষ কোনো পাত্র খুঁজে পেলেন না, বা বলা চলে কোনো পাত্রকেই তাঁর কন্যার উপযোগী বলে মনে করলেন না। তাই তিনি ঠিক করলেন সৃষ্টিকর্তা ব্রহ্মার কাছে গিয়ে তাঁকেই অনুরোধ করবেন এক উপযুক্ত  পাত্র স্থির করে দেবার জন্যে।
ব্রহ্মলোকে উপস্থিত হয়ে ককুদ্মি দেখলেন যে গান্ধর্বদের সংগীতানুষ্ঠান চলছে এবং ব্রহ্মাদেব  নিমীলিত চোখে সঙ্গীত রসে মগ্ন হয়ে আছেন। অগত্যা কি আর করা - ককুদ্মি সাগ্রহে  অপেক্ষা করতে লাগলেন অনুষ্ঠান শেষ হবার জন্যে। অনুষ্ঠান শেষে ব্রহ্মাদেব সম্রাট ও তাঁর কন্যাকে দেখে পরম বিস্মিত হলেন এবং তাঁদের প্রার্থনা শুনে হাসতে শুরু করলেন - বললেন: "হে  রাজন, সময়ের নিয়ম বড়ই বিচিত্র এই ব্রহ্মলোকে। যে সময়টুকু আপনারা এখানে অপেক্ষা করেছিলেন আমার জন্যে, সেই সময়ের মধ্যেই সাতাশ চতুর্যুগ (বা ১০৮ যুগ) অতিক্রম হয়ে গেছে। মানবকাল অনুযায়ী এক যুগ হলো ৪৩২০০০ বছরের সমতুল্য। সুতরাং বুঝতেই পারছেন আপনার যাবতীয় প্রিয়জন, আত্মীয়স্বজন, বন্ধুবান্ধব, প্রজাকুল, রাজত্ব, সম্পদ - সব কিছুই এখন মহাকালের আবর্তে বিলীন হয়ে গেছে"।  

ককুদ্মি ও তাঁর কন্যা এই অদ্ভুত সংবাদের জন্যে মোটেই প্রস্তুত ছিলেন না - তাই তাঁরা যৎপরনাস্তি হতচকিত ও একইসঙ্গে শঙ্কিত হয়ে পড়লেন। সেই দেখে ব্রহ্মাদেব তাঁদেরকে আশস্ত করার জন্যে বললেন যে তাঁরা যখন আবার মর্ত্যলোকে ফিরে যাবেন, সেই সময়ে পরম বিষ্ণুদেব "শ্রী কৃষ্ণ" অবতার রূপে বিরাজ করবেন। তাঁর সুযোগ্য ভাতৃদেব, 'শ্রী বলরাম'-ই হবেন রেবতীর উপযুক্ত পাত্র। 

ভগ্ন মনোরথে ককুদ্মি ও তাঁর কন্যা পৃথিবীতে ফিরে এসে দেখলেন যে ব্রহ্মাদেবের কথা মতোই সবকিছুই সেখানে বদলে গেছে। শুধু জলবায়ুই নয়, পাহাড়-পর্বত, গাছপালা, জীব-জন্তু, জলভূমি, স্থলভূমি সব কিছুরই আমূল পরিবর্তন ঘটে গিয়েছে মানুষজন এখন আকারে অনেক ছোট হয়ে গেছে, শুধু তাই নয় তাদের জ্ঞান, মূল্যবোধ, রুচিশীলতা, জীবনযাত্রা, আধ্যাত্মিক ও  আধিভৌতিক চিন্তা-ভাবনা - সব কিছুরই চরম অবক্ষয় ঘটেছে।  
[[The Bhagavata Purana describes that they found the race of men had become "dwindled in stature, reduced in vigor, and enfeebled in intellect".]]
ব্রহ্মাদেবের পরামর্শ মতো ককুদ্মি বলরামের কাছে গিয়ে তাঁর মনবাসনা জানালেন। যথা সময়ে তুমূল ধূমধাম সহযোগে রেবতীর সঙ্গে বলরামের বিবাহ সুসম্পন্ন হলো। 
পিতৃকর্তব্য শেষ হয়ে যাবার পর ককুদ্মি ব্রহ্মাদেবের নির্দেশ মতো  হিমালয়ের উত্তরে, বদ্রীনাথের দিকে রওনা হলেন জীবনের শেষ কটা দিন ধ্যানযোগে কাটানোর উদ্দেশ্যে। আয়ুকাল শেষে তিনি তাঁর পার্থিব, নশ্বর শরীরটি নদীতীরে ত্যাগ করে পৌঁছে গেলেন দেবলোকে

Simple Calculations:
১ চতুর্যুগ = ১ মহাযুগ (সত্য, ত্রেতা, দ্বাপর এবং কলি যুগ) = ৪৩২০০০ মানব বর্ষ। আইনস্টাইনের থীওরী  অনুযায়ী এই ৪৩২০০০ বছর হলো ব্রহ্মার এক দিনের এক শতাংশ ভাগ! সুতরাং ২৭ চতুর্যুগ  বা ২৭ মহাযুগ হলো ব্রহ্মার এক দিনের মাত্র ৭৮ মিনিট!  আর এই সময়টুকুর মধ্যেই পৃথিবীতে ৪৩২০০০ * ২৭ বছর অতিক্রম হয়ে গিয়েছিলো! 
I'm sure Einstein must have applauded this theory. এই একই গণনা অনুসারে আমরা এখন ব্রহ্মলোকের সময়ের ৫১তম বছরে বসবাস করছি। আর ব্রহ্মাদেব সমেত এই বিশ্ব-ব্রহ্মান্ড বা যাকে আমরা universe বলে জানি তার জীবায়ু হলো আরো ৪৯ ব্রাহ্ম-বছর.......



2. Story of Puri Jagannath Temple
ইন্দ্রদুম্ন্য ছিলেন মালব রাজা। তিনি অধুনা পুরীর সমুদ্রতীরের কাছে এক অত্যাশ্চার্য্য মন্দির নির্মাণ করেছিলেন যার তিনভাগের এক ভাগ (৬০ কিউবিট  
ছিল মাটির নিচে, আর বাকি দুই ভাগ (১২০ কিউবিট) মাটির উপরে।  [["Cubit" was an ancient measure of length, approximately equal to the length of a forearm - typically about 18 inches or 44 cm.]]
মন্দিরের মাথায় ছিল এক বিশাল কলস, তার উপরে অষ্টধাতুর তৈরী এক চক্র, যাকে বলা হয় "নীলা চক্র"।  
নানান ধরনের  দুর্মূল্য মণিমুক্তা দিয়ে সাজানো হয়েছিলো এই মন্দির ইন্দ্রদুম্ন্য স্থির করলেন যে স্বয়ংব্রহ্মাদেবকে দিয়েই এই মন্দিরের উদ্বোধন করাবেন। সেই মতো তিনি গিয়ে হাজির হলেন ব্রহ্মলোকে। সেখানে তাঁকে কিছুক্ষন অপেক্ষা করতে হলো। এই সময়টুকুতেই পৃথিবীতে বহু বছর অতিক্রম হয়ে গেলো। আর সমুদ্রতীরের বালুরাশির প্রকোপে তাঁর সেই মন্দির ঢাকা পড়ে গেলো মাটির নিচে।    
সেই সময়ে তখন সম্রাট গলমাধব রাজত্ব শুরু করে দিয়েছেন। তিনিই বালির মধ্যে ডুবে থাকা সেই মন্দিরকে আবার তুলে আনলেন। ইতিমধ্যে ইন্দ্রদুম্ন্য ব্রহ্মলোক থেকে ফিরে এসেছেন ব্রহ্মাদেবকে সঙ্গে নিয়ে যথারীতি গলমাধবের সাথে বেধে গেল তাঁর তুমূল বচসা। দুজনেই সেই মন্দিরের সৃষ্টিকর্তা হিসাবে নিজেকে প্রমাণ করতে চান। 
মন্দিরের কাছে থাকা এক গাছে বাস করতো "ভুষন্ডি  কাক" - সে ক্রমাগত "রাম নাম" জপ করে করে কালের সীমা অতিক্রম করে বেঁচে ছিলো বহু, বহু বছর। এই কাক তার বাসা থেকে দেখে ছিলো যে কতো সাধ্য-সাধনা করে ইন্দ্রদুম্ন্য এই মন্দির নির্মাণ  করেছিলেন। সুতরাং মন্দির নির্মাণের  সত্যতা প্রমাণ করতে বেশি সময় লাগলো না। ভুষন্ডি কাক ব্রহ্মাদেবের কাছে জানালো যে কেমন করে এই মন্দির ডুবে গিয়েছিলো বালির মধ্যে আর কিভাবে রাজা গলমাধব সত্যের অবমাননা করেছেন। ব্রহ্মাদেব শাস্তি স্বরূপ গলমাধবকে আদেশ দিলেন যে মন্দিরের সীমানার বাইরে, দূর পশ্চিম সীমান্তে গিয়ে থাকতে। 

এই ঘটনার সাথে বেশকিছু বৈজ্ঞানিক ব্যাখা লুকিয়ে আছে।

একইন্দ্রদুম্ন্য যে টাইম-ট্রাভেল করেছিলেন সে নিয়ে কোনো দ্বিমত নেই।  
দুই ইন্দ্রদুম্ন্য ভালো করেই জানতেন যে টাইম-ট্রাভেলের implication কি হতে পারে। তাই তিনি ভুষন্ডি কাকের আদলে সক্রিয় করে রেখে গিয়েছিলেন এক অত্যাধুনিক প্রযুক্তির "Surveillance Equipment"। যাতে তিনি একই সাথে রেকর্ড করতে পারেন আর লক্ষ্য রাখতে পারেন যে কি কি হচ্ছে তাঁর অনুপস্থিতে - এমন কি হাজার হাজার বছরের ব্যবধানেও !  
তিন পুরীর মন্দির খুব সম্ভবত ছিলো এক 'space ship' - কারণ মন্দিরের structure-র সাথে 'space chariot'-র প্রচুর মিল। এমন কি বিগ্রহের মুখের আদলও যেন সাধারণ মানুষের থেকে অন্য গ্রহের 'এলিয়েন'দের সাথে বেশি মেলে। সেই সুদূর অতীতে flight landing-এর জন্য প্রয়োজনীয় landing base বা runway ওই বালুতটে তৈরী করা ছিলো না। তাই অন্য গ্রহ থেকে পৃথিবীতে অবতরণের সময় spaceship-এর নিচের দিকের বেশ কিছুটা মাটির মধ্যে ঢুকে গিয়েছিলো। 
Spielberg-এর movie, "The Crystal Skull(2008)"-এর মন্দিরের সাথে পুরীর জগন্নাথদেবের মন্দিরের বেশ অনেক মিল লক্ষ্য করা যায়। Who knows that the mystical city of 'Akator' was none but an ancient indian city in past?

It must be noted that every single day, a different flag is tied to a mast attached to the "Nila Chakra". Every "Ekadashi", a lamp is lit on top of the temple near the wheel. 
By extending your imagination you can see that the lamp is nothing but some short of flash/strobe light to indicate the presence of the space ship(i.e. this temple)to other space vehicles during darker nights.



3.দ্রৌপদীর অক্ষয়্পাত্র এবং Synthetic Life
অক্ষয়্পাত্র হলো এমন এক খাদ্য ভান্ডার যার থেকে খাবার কোনদিনও ফুরায় না।
কৌরবদের সাথে পাশা খেলায় হারার পর পান্ডবরা যখন ১৩ বছরের জন্যে বনবাসে যাচ্ছেন, তখন এক দল ব্রাহ্মণ তাঁদের সঙ্গে যাবার জন্যে পীড়াপিড়ি শুরু করলেন। যুধিষ্ঠির তাঁদেরকে নানান ভাবে বোঝানোর চেষ্টা করলেন যে 'কাম্যক' বনে খাদ্যের অভাব হতে পারে, জীবনযাপন যথেষ্ঠ কষ্টকর এবং বিপদজনক হয়ে উঠবে। কিন্তু ব্রাহ্মণেরা কিছুতেই তা মানতে চাইলেন না। বরং তাঁরা তাঁদের খাদ্যের সমস্যা নিজেরাই মিটিয়ে নেবার প্রস্তাব দিলেন। এমতাবস্থায় যুধিষ্ঠির খুবই দুশ্চিন্তায় পড়ে গেলেন। যাঁরা পান্ডবদের ভালোবেসে স্বেচ্ছায় বনবাসে যেতে পর্যন্ত রাজি হয়েছেন, তাঁদের মুখে সামান্য খাবারটুকু তুলে দেবার ক্ষমতাও তাঁর নেই এই ভেবে যুধিষ্ঠির কাঁদতে শুরু করলেন। এই সময় "শৌনক" ঋষি তাঁকে নানা ভাবে স্বান্তণা দিলেন। তাঁরই পরামর্শ মতো যুধিষ্ঠির তাঁর রাজ-পুরোহিত ধৌম্যের কাছে গিয়ে হাজির হলেন। যুধিষ্ঠিরের অসহায়তার কথা শুনে ধৌম্য বললেন যে সৃষ্টির শুরুতে খাদ্যাভাব ছিলো, কিন্তু সূর্যদেব তাঁর তীব্র রশ্মি দিয়ে সাগরের জল শুকিয়ে বাষ্পে পরিণত করেন চন্দ্রদেব সেই বাষ্প থেকে মেঘ সৃষ্টি করে বৃষ্টির জন্ম দেন, যার ফলে ধরাভূমি ধীরে ধীরে শস্য শ্যামলা হয়ে ওঠে, আর সকল জীবকূল রক্ষা পায়।
সেই জন্যে সূর্য্যদেবকে সকল জীবের সৃষ্টিকর্তা হিসাবে গণ্য করা হয়ে থাকে। সুতরাং সূর্য্যদেবই একমাত্র পারেন যুধিষ্ঠিরকে এই সমস্যা থেকে মুক্ত করতে। অত:পর যুধিষ্ঠির একমনে সূর্য্যদেবের ধ্যান শুরু করলেন ও স্ত্রোত্ব পাঠ করে তাঁকে তুষ্ট করলেন। 

যথাসময়ে সূর্য্যদেব সশরীরে যুধিষ্ঠিরের সামনে আবির্ভুত হয়ে তাঁকে এক "অক্ষয়্পাত্র" দান করে বললেন যে সেই অক্ষয়্পাত্রটি প্রতিদিনই আপনা আপনি বিচিত্র ধরনের অফুরন্ত খাবারে ভরে থাকবে, যতক্ষণ পর্যন্ত না দ্রৌপদী এই পাত্র থেকে খাবার নিয়ে নিজে খাচ্ছেন। দীর্ঘ্য ১২ বছর ধরে এই পাত্রের অবিরাম ভাবে খাদ্য যোগান দিয়ে চলার ক্ষমতা থাকবে। 
এই অক্ষয়্পাত্র পেয়ে পান্ডবদের আর খুশির সীমা রইলো না। ব্রাহ্মদের খাদ্যাভাবেরও আর কোনো সমস্যা রইলো না। তখন তাঁরা সদলবলে খুশি মনে কাম্যক বনে পদার্পণ করলেন। 

Now take a look into our modern science...

In May 2010, a team of scientists led by Craig Venter, founder of the J. Craig Venter Institute in Rockville, Maryland (USA) became the first man to successfully create the very  first cell with a synthetic genome what was popularly described as 'synthetic life'. 
Venter announced that he had brought to life an almost completely synthetic version of the bacterium Mycoplasma mycoides, by transplanting it into the vacant shell of another bacterium. 

Of course work of Venter has started a debate over ethics. But truth is human is now able to produce a wide variety of deadly and dangerous, as well as beneficial microorganisms on the planet earth. It is urgently needed to formulate regulatory laws so that only beneficial research can be allowed and encouraged in this direction.


Now let's a look back into MahaBharat again. Don't you think the Akshyapatra of Dropadi in Mahabharat was the example of such microorganisms in a vessel which could trap atmospheric carbon [in form of CO2] and water vapors and make desired types of Carbohydrates, Proteins and fats in the presence of sun light as most of our green plants, algae and some of the microorganisms are already  doing via photosynthesis?
The microorganisms do it very fast in comparison to green plants. In theory post Venter's biological achievements may or will progress in the direction to synthesize in lab such microorganism such that one spoonful of them can almost instantaneously produce a very large amount of food and of desired taste in the presence of sun light. 

সূর্য্যদেবের দান করা অক্ষয়পাত্র ঠিক তাই-ই করতো। সেই পাত্রের যে কোনো ধরনের স্বাদের খাবার তৈরী করার ক্ষমতা ছিলো, যে কোনো পরিমাণে।
So in my opinion we are re-inventing what our forefathers already did in long past...
Present day science is progressing towards a culture which is described in our old holy book. 

In near future development of a modern AkshayaPatra is eminent and it will re-enforced the idea that a very scientifically developed culture existed on earth in recent past, say about only few thousand years back. 



4.অশ্বথামার ব্রহ্মাস্ত্র এবং Missile Technology
মহাভারতে কুরুক্ষেত্র যুদ্ধের ১৫তম দিনে দ্রোণাচার্য অপ্রতিরোধ্য হয়ে উঠেছিলেন। তিনি অন্যায়ভাবে যুদ্ধ আরম্ভ করে দিলেন - যেমন সাধারণ পদাতিক সৈন্যদের উপর ব্রহ্মাস্ত্র নিক্ষেপ শুরু করলেন। প্রায় কুড়ি হাজার পান্ডব সৈন্য তিনি এইভাবে এক ব্রহ্মাস্ত্রে নিহত করলেন। তিনি এর আগেই দুর্যোধনের প্রশয়ে নিয়ম ভেঙ্গে সূর্যাস্তের পর রাতেও যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়া শুরু করে দিয়েছিলেন। উপায়ান্তর না দেখে শ্রীকৃষ্ণের পরামর্শ মতো পাণ্ডবেরা এক ছলনার আশ্রয় নিয়ে দ্রোণাচার্যের মন বিক্ষিপ্ত করে তোলেন আর সেই সুযোগে পান্ডব পক্ষের যোদ্ধা ধৃষ্টদুম্ন্য  নিরস্ত্র অবস্থায় তাঁর শিরচ্ছেদ করেন। 
অশ্বথামা ছিলেন তাঁর অতি আদরের পুত্র। পিতৃহত্যার এ হেন সংবাদে অশ্বথামা শোকে ও ক্রোধে প্রায় পাগল হয়ে উঠলেন এবং দুর্যোধনের কাছে প্রতিজ্ঞা করলেন যে যুদ্ধ শেষে তিনি পাঁচ পান্ডবদেরকে হত্যা করবেনই করবেন। অশ্বথামা ছিলেন আট "চিরঞ্জীবি"-র মধ্যে একজন। চিরঞ্জীবি মানে মৃত্যু যাদের ছুঁতে পারে না। কুরুক্ষেত্র যুদ্ধের শেষ রাতে, ভীমের কাছে দুর্যোধনের পরাজয়ের পর তিনি কুরুপক্ষের জীবিত শেষ দুই যোদ্ধা, কৃতবর্মা ও কৃপাচার্য কে সঙ্গে নিয়ে গভীর রাতে চোরের মতো পান্ডব শিবির আক্রমন করেন। তারপর একে একে শিখন্ডি, ধৃষ্টদুম্ন্য ও নানান বীর পান্ডব যোদ্ধাদের ঘুমন্ত অবস্থায় নির্মম ভাবে হত্যা করলেন। কিছু কিছু যোদ্ধারা, যাঁরা পালাতে চেষ্টা করলেন, তাঁরা একে একে নিহত হলেন কৃতবর্মা ও কৃপাচার্য-এর হাতে। কারণ এঁরা দুই জনে শিবিরের প্রবেশ পথ আগলে রেখেছিলেন। একই ভাবে অশ্বথামা দ্রুপদ রাজার পাঁচ পুত্রকে পঞ্চ-পান্ডব ভেবে ঘুমন্ত অবস্থায় হত্যা করলেন।
কৃষ্ণসহ পান্ডবেরা সেই রাতে শিবিরে বিশ্রাম নিচ্ছিলেন না - পরের দিন সকালে তাঁরা শিবিরে ফিরে অশ্বথামার এই কাপুরুষোচিত দুষ্কর্মের সংবাদ জেনে মহারোষে অশ্বথামার পিছু ধাওয়া করলেন। অশ্বথামা ইতিমধ্যে জেনে গেছেন যে পঞ্চ পান্ডবদের কেউই তাঁর হাতে নিহত হন নি। আগয়ামান ক্রুদ্ধ পান্ডবদের দেখে অশ্বথামা ভীত হয়ে উঠলেন এবং তাঁর পিতার কাছ থেকে পাওয়া বৈদিক জ্ঞান ব্যবহার করে তৈরী করলেন এক শক্তিশালী "ব্রহ্মশিরাস্ত্র", এবং নিক্ষেপ করলেন কৃষ্ণ ও পান্ডবদেরকে লক্ষ্য করে। যদিও এই ভয়ানক মহাস্ত্রটি কোন পার্থিব যুদ্ধে ব্যবহার করার অধিকার অশ্বথামা তাঁর পিতার কাছ থেকে পান নি। উপায়ন্তর না দেখে শ্রীকৃষ্ণের নির্দেশ মতো অর্জুনও এই একই রকমের "ব্রহ্মশিরাস্ত্র" নিক্ষেপ করলেন। দুই মুখোমুখি ব্রহ্মশিরাস্ত্র -এর সংঘর্ষে পৃথিবীর ধ্বংশ অনিবার্য্য দেখে মুনি ব্যাসদেব ও অন্যান্য ঋষিরা অবিলম্বে দুজনকে সেই ব্রহ্মশিরাস্ত্র দুটিকে নিশ্চল করে ফিরিয়ে নিতে আদেশ দিলেন।   

দ্রোণাচার্য তাঁর প্রিয় শিষ্য অর্জুনকে ব্রহ্মশিরাস্ত্র নিশ্চল করার বিদ্যা শিখিয়ে থাকলেও, তাঁর নিজের পুত্র অশ্বথামাকে সে বিদ্যা শেখান নি। কারণ তিনি চাননি যে অশ্বথামা এই ব্রহ্মশিরাস্ত্র বারবার প্রয়োগ করার সুযোগ পান। তাই অশ্বথামার পক্ষে এই ব্রহ্মশিরাস্ত্র মাত্র একবারই প্রয়োগ করা সম্ভবপর ছিলো। তবে দ্রোণাচার্য ব্রহ্মশিরাস্ত্র দ্বিপথগামী করার উপায় অশ্বথামাকে শিখিয়ে দিয়েছিলেন। যাই হোক অর্জুন নির্দেশমতো তাঁর ব্রহ্মাস্ত্রকে নিশ্চল করে ফিরিয়ে আনলেন। কিন্তু অশ্বথামা ঋষিদের নির্দেশ অমান্য করে, ক্রোধবশত তাঁর নিক্ষিপ্ত ব্রহ্মশিরাস্ত্রটিকে কোনো নির্জীব বস্তুর দিকে চালনা না করে বরং অভিমুন্য পত্নী উত্তরার দিকে চালিত করে দিলেন, যাতে উত্তরার গর্ভস্থ সন্তানটি বিনষ্ট হয়ে যায় আর পান্ডব বংশের সর্বশেষ উত্তরাধিকারের জন্ম যেন না ঘটতে পারে। উত্তরা সেই সময় দ্বারকায় বাস করছিলেন। ভাগ্যক্রমে অশ্বথামার ব্রহ্মশিরাস্ত্রটি লক্ষ্যভ্রষ্ট্র হয়ে দ্বারকা থেকে কয়েক মাইল দূরের আরব সাগরে পড়ে বিস্ফারিত হয়।
বিস্ফরনের প্রকোপে উত্তরার কিছু না হলেও, তাঁর গর্ভস্থ সন্তানটি প্রাণহীন হয়ে পড়ে এবং উত্তরা শেষ পর্যন্ত এক মৃত সন্তানের জন্ম দেন। ভগবান শ্রীকৃষ্ণ পরে সেই মৃত সন্তানের দেহে পুনরায় প্রাণ সঞ্চার করে পান্ডব বংশধারা বাঁচিয়ে রাখেন।

Explanations with help of today's technology
  • The above story of Mahabharat clearly indicates that the missile of Ashwathama was a nuclear missile which was capable of remotely  controlled and operated or guided - may be it was fueled with solar energy. Beyond doubt today we all admit that only radiation of a nuclear explosion can kill a fetus in womb from such a distance sparing the mother and the Palace and the city, Dwaraka. 
     It is not possible to have such detailed imagination by the creator of Mahabharata.
  • The rule of battle of Mahabharata was that it would be fought strictly during day light as the weapons used in this battle were mostly be operated with the help of Solar energy only. Hence the whole battle was fought in sun light except at the end of war when Ashwatthama killed the Sons of Pandavas during night.
  • Ashwatthama was the person who first introduce Guerrilla attack in the civilized human being society which is still followed by mankind.
  • It is described in Mahabharata that Guru Dronacharya trained Kauravas and Pandavas during day light but he trained his son Ashvatthama to fight with or without Solar energy - means he was provided weapons which could be operated with or without solar energy. And thus he was able to kill Pandavas sons during night and Pandavas were not able to save the lives of their sons as they were not having the weapons which could act without sunlight or solar energy or during night.
  • Every body is aware of Gulf war fought between coalition force [from 34 nations] against Iraq. It was telecast almost live through out the world. This battle was fought during day and night. 
The great battle of Kurukshetra was also telecast live and Sanjay through commentary conveyed it vocally to the then king of Hastinapur, Dhrithrashtra who was blind. This telecast of Mahabharata battle was covered perhaps through satellite-based cameras as Sanjay was able to comment on the activities of different warriors of the battle field though they were several kilometers apart. The resolution of these cameras was far, far better than the satellite cameras human has developed till today as Sanjay was not only able to comment on finest details but he was also able to hear conversation between two fighting warriors without a single word miss.

5.বিশ্বামিত্র এবং Test-tube Baby
মহর্ষি বিশ্বামিত্র ছিলেন প্রাচীন ভারতের এক মহা পরাক্রমশালী সম্রাট। তিনি কয়েক হাজার বছর ধরে প্রবল প্রতাপে পৃথিবীতে রাজ্যশাসন করে ছিলেন। পুরাণে বর্ণিত ২৪ ঋষিদের মধ্যে তিনি ছিলেন অন্যতম, যিনি সাফল্যের সাথে 'গায়ত্রী' মন্ত্রের সকল শক্তি ও ক্ষমতা পুরোপুরি হৃদয়াঙ্গম এবং আয়ত্ব করতে পেরেছিলেন।
রামায়ণ ('বলাকান্ড') ও মহাভারত ('আদি পর্ব'), দুই মহাকাব্যেই তাঁর বহু ঘটনার উল্লেখ আছে। তাঁর অন্য আর এক নাম ছিল 'কৌশিক'। 
ঋষি বিশ্বামিত্র
বিভিন্ন পুরাণের ঘটনাতেও তাঁর বহু উল্লেখ পাওয়া যায়। বিশ্বামিত্রের জন্ম হয়েছিল এক বিচিত্র উপায়ে। 

কুশ রাজার পুত্র 'কুশংবহ' ছিলেন মহা শক্তিশালী, আবার একই সাথে মহা ধার্মিক। বহুখ্যাত সম্রাট 'গধী' ছিলো তাঁরই পুত্র সন্তান। সম্রাট গধী-র একমাত্র কন্যা হলেন 'সত্যবতী' এই 'সত্যবতী' কিন্তু মহাভারতের ব্যাসদেবের মাতা নন - ইনি অন্য সত্যবতী। সত্যবতীর বিবাহ হয়েছিলো 'রুচিকা' নামে এক বৃদ্ধ, জ্ঞানী ব্রাহ্মণের সাথে।  রুচিকা ছিলেন 'ভৃগু' জাতির  শেষ জাতিধর।
সত্যবতীর অসাধারণ রূপ ও গুণে  মুগ্ধ হয়ে রুচিকা তাঁকে বিবাহ করেছিলেন। রাজপ্রাসাদের বিলাসবহুল জীবন পরিত্যাগ করে সত্যবতীও সানন্দে রুচিকার অতি সাধারণ কুটিরে খুশি মনে তাঁর বিবাহত্তর জীবন যাপন কাটাতে লাগলেন। কিন্তু তাঁর মনে পিতা গধীর জন্যে একটা দুশ্চিন্তা সবসময়ই ছিলো যে পিতার কোনো পুত্রসন্তান নেই আর সত্যবতীও বিবাহের পর রাজপ্রাসাদ ছেড়ে এসেছেন। তাই সম্রাটের মৃত্যর পর তাঁর সেই বিশাল রাজত্বের দেখাশোনা কে করবেন। বৃদ্ধ রুচিকা তাঁর প্রিয় পত্নী সত্যবতীর এই দুশ্চিন্তার অবসান ঘটাতে বধ্য পরিকর হলেন। রুচিকা নিজেও মনে প্রাণে আশা করতেন যে একদিন তিনি এমন এক পুত্র সন্তানের জন্ম দেবেন, যার মধ্যে ব্রাহ্মণের সকল গুণ ও ধর্ম বর্তমান থাকবে। অত:পর তিনি তাঁর সাধনালব্ধ জ্ঞানের সুপ্রয়োগ ঘটিয়ে দুটি  বিশেষ ধরনের ঔষধ (sacrificial offeringসৃষ্টি করলেন, পুরাকালে যাকে বলা হতো 'চারু'। একটি দিলেন তাঁর পত্নী সত্যবতীকে যার থেকে এক মহা জ্ঞানী,ধার্মিক ঋষির জন্ম নিতে পারে। আর আরেকটি দিলেন সত্যবতীর মাতা অর্থাৎ তাঁর শশ্রুমাতা, সম্রাট গধীর পত্নীর জন্যে, যার থেকে এক মহা পরাক্রমশালী ক্ষত্রিয়ের জন্ম হতে পারে। 
কিন্তু সত্যবতীর মাতা সন্দেহ করলেন যে রুচিকা যেহেতু নিজের পত্নীকে গভীর ভালোবাসেন, তাই তাঁকে দেওয়া চারুর থেকে তাঁর কন্যা সত্যবতীকে দেওয়া চারুর ক্ষমতা নিশ্চয় অনেক গুণ বেশি হবে। তাই তিনি গোপনে সত্যবতীর অজান্তে রুচিকার দেওয়া দুই 'চারু'-র অদল-বদল করে নেন। যার ফলে সত্যবতীর মাতা জন্ম দেন এক ক্ষত্রিয় পুত্র সন্তান 'বিশ্বামিত্র'-র, যাঁর মধ্যে ব্রাহ্মণের সকল গুণ ছিলো বর্তমান। আর সত্যবতী জন্ম দেন এক ব্রাহ্মণ সন্তান 'জমদগ্নি'-র, যাঁর মধ্যে ছিলো ক্ষত্রিয়ের সকল গুণ বর্তমান। এই ঋষি জমদগ্নির সর্বকনিষ্ঠ পুত্র, পরশুরামই ছিলেন ভগবান বিষ্ণুর এক 'অবতার', যিনি টানা একুশবার পৃথিবীকে নি:ক্ষত্রিয় করে তুলেছিলেন। 

Explanations with help of today's medical technology
পুরাণের এই ঘটনা কম করে হলেও বেশ কয়েক হাজার বছরের অতীত। গভীর ভাবে বিশ্লেষণ করলে পরিষ্কার বোঝা যায় যে সেই বৃদ্ধ, জ্ঞানী ব্রাহ্মণ রুচিকার সৃষ্টি করা দুই চারুরই ক্ষমতা ছিলো এক পুত্র সন্তানের জন্ম দেবার - কন্যা সন্তান কিন্তু নয়। শুধু তাই নয়, সন্তানের মধ্যে বিশেষ চারিত্রিক (definite characters) বৈশিষ্ঠ গড়ে ওঠার সকল উপাদানই বজায় ছিলো সেই দুই চারুর মধ্যে। Hence the fate of them did not alter even offerings were exchanged secretly.

This may only possible if we implant zygotes of known genomes into the wombs. But this 'maneuver' requires great scientific knowledge and skill. First prepare genetically altered sperm and ova. Then fertilize them in vitro, then implant them into wombs. Today's test tube babies are developed by the same technology and techniques.

The "In vitro fertilization (IVF)", is a complicated process by which an egg is fertilized by sperm outside the body in vitro. In this process an ovum or ova (egg or eggs) is removed  from the woman's ovaries and letting a sperm fertilize them in a fluid medium in a laboratory. The fertilizer egg: zygote, is then transferred to the mother's uterus with the intention of establishing a successful pregnancy. 

The first successful birth of a "test tube baby", Louise Brown, occurred in 1978. 
Louise Brown was born as a result of natural cycle IVF. Robert G. Edwards, the physiologist who developed the treatment, was awarded the Nobel Prize in Medicine in 2010.

6. মায়া
পুরাণ, মহাভারত সহ আমাদের প্রায় প্রতিটি মহাকাব্যেই 'মায়া'র নানান উদাহরন ছড়িয়ে আছে। মায়া যে কি তা ব্যাখ্যা করা সহজ ব্যাপার নয়। ভাগবত পুরাণের গুরুকূল লীলায় মায়া নিয়ে শ্রীকৃষ্ণ-সুদামার একটা সুন্দর ঘটনা রয়েছে। 
সুদামা ছিলেন ভগবান শ্রীকৃষ্ণের বাল্যবন্ধু। জন্মসুত্রে তিনি ছিলেন এক অতি দরিদ্র ব্রাহ্মণ পরিবারের সন্তান। কিন্তু এই আর্থিক দৈন্যতা তাঁদের বন্ধুত্বের মধ্যে কখনো কোনো ব্যবধান সৃষ্টি করতে পারেনি।  
এক দিন নদীতে স্নান করার সময় সুদামা শ্রীকৃষ্ণকে জিজ্ঞান্সা করলেন যে 'মায়া কাকে বলে'। শ্রীকৃষ্ণ কিছু না বলে সামান্য মুচকি হাসলেন। তাঁর স্নান শেষ হয়ে গিয়েছিলো, তাই তিনি জল থেকে উঠে তীরের দিকে হাঁটতে লাগলেন। সহসাই সুদামা অনুভব করলেন যে কোনো এক অজানা কারণে তিনি নদীর জল ছেড়ে তীরের দিকে যেতে পারছেন না - তাঁর সারা শরীর অবশ হয়ে আসছে আর তিনি যেন নদীতে ডুবে যাচ্ছেন। সুদামা প্রাণপনে শ্রীকৃষ্ণকে সাহায্যের জন্যে ডাকতে লাগলেন, কিন্তু শ্রীকৃষ্ণ যেন সেই ডাক শুনতেই পেলেন না। অত:পর খুব শ্রীঘ্রই সুদামা অচেতন হয়ে পড়লেন। 
যখন তাঁর জ্ঞান ফিরে এলো, তিনি দেখলেন যে তাঁকে নদীতীরে তুলে আনা হয়েছে। এর কিছু পরে রাজসৈন্যরা এসে তাঁকে তুলে রাজধানীতে নিয়ে গেলেন। এক মুনি এসে জানালেন যে সেই রাজ্যের রাজার আকস্মিক মৃত্যুর পর ঘোষণা করা হয়েছিলো যে ঐ সকালে প্রথম যে ব্যক্তিকে নদীতীরে শুয়ে থাকতে দেখা যাবে, তাঁকেই রাজপদে নিয়োগ করা হবে। সেইমতো সুদামাকে রাজপ্রাসাদে আনা হয়েছে। শ্রীঘই এক অজানা ব্রাহ্মণ সন্তান, সুদামার রাজপদে অভিষেক সম্পন্ন হলো। সুদামা সাফল্যের সাথে বেশ কয়েক বছর রাজত্ব চালালেন। যথা সময়ে তাঁর বিবাহ এবং সন্তানাদিও হলো। এর পরে একসময় সেই রাজ্যে বৃষ্টির খুব অভাব দেখা গেলো, ক্রমে ক্রমে রাজ্যে খাদ্যের অনাভাব শুরু হলো আর খরা দেখা দিলো। আর কোনো উপায় না দেখে প্রজারা আবার সেই মুনির কাছে হাজির হয়ে প্রতিকারের জন্যে প্রার্থণা করলেন। মুনি জানালেন যে বর্তমান রাজাই এই দু:সময়ের জন্যে দায়ী, তাই রাজাকে নদীতে ছুঁড়ে ফেলে দিলেই সেই খরার অবসান ঘটবে। সেইমত প্রজারা তাদের রাজা, সুদামাকে জোর করে তুলে নিয়ে সেই নদীতে ছুঁড়ে ফেলে দিলো। সুদামা আবার নদীতে ডুবে যেতে লাগলেন আর দ্রুতই জ্ঞান হারালেন।

জ্ঞান ফেরার পর সুদামা দেখলেন যে তিনি সেই একই নদীতীরে জলের মধ্যে দাঁড়িয়ে আছেন যেখানে তিনি শ্রীকৃষ্ণের সাথে স্নান শুরু করছিলেন। শ্রীকৃষ্ণ তখনও জল ছেড়ে উঠে নদীতীরে গিয়ে পৌঁছান নি। অর্থাৎ তিনি কৃষ্ণকে প্রশ্ন করার পর কিছু মুহূর্ত মাত্র অতিক্রান্ত হয়েছে, অথচ এর মধ্যেই যেন কত কিছুই না ঘটে গেলো !


Explanation 
বেদান্তে বলা হয়েছে যে "মায়া" শব্দের উৎপত্তি হয়েছে সংস্কৃত "মা" অর্থা 'নয়' এবং "ইয়াঅর্থা 'সেটা' শব্দদ্বয় থেকে বেদান্তের এই রহস্যময় জ্ঞানের মূলে আছে ব্রহ্মান্ডের পরম সত্য, যা সাধারণ মানুষের উপলব্ধির বাইরে। সাধারণ মানুষের চিরাচরিত জ্ঞান এবং বাস্তবতা হলো সেই পরম সত্যের এক ভগ্নাশ মাত্র। অথচ এটাকেই আমরা 'সম্পূর্ণ জ্ঞান' হিসাবে ভাবি। এই অসম্পূর্ণাতাকে বোঝাতেই 'মায়া' শব্দ ব্যবহার করা হয়ে থাকে -  অর্থাৎ যা ঘটছে সেটা সম্পূর্ণ  নয় - "not that".    
Maya is usually quoted as "illusion", centered on the fact that we do not experience the environment itself but rather a projection of it, created by us. Maya is the principal deity that manifests, perpetuates and governs the illusion and dream of duality in the phenomenal Universe. For some mystics, this manifestation is real. Each person, each physical object, from the perspective of eternity, is like a brief, disturbed drop of water from an unbounded ocean.

মায়া আয়ত্ত করা খুব দুরূহ ব্যাপার - পার্থিব মানুষের পক্ষে এর এক ক্ষুদ্রাংশ মাত্র অর্জন করা সম্ভব। বর্তমান যুগের কেউ কেউ তা করে দেখিয়েছেন। প্রখ্যাত ম্যাজিসিয়ান "P C Sarkar (Jr.)" এমনই এক উদাহরণ। তিনি ১৯৯২ সালে চলন্ত "ইন্দোর-অমৃতসর এক্সপ্রেস ট্রেন"কে এবং ২০০০ সালে আগ্রার "তাজমহল"কে সবার চোখের সামনে অদৃশ্য করে দিয়েছিলেন। তাজমহল অদৃশ্যের ঘটনাটি তিনি তাজমহল থেকে ৪০০ মিটার দূরে যমুনা নদীতীরে দাঁড়িয়ে ঘটিয়েছিলেন।
Stood for centuries - vanished for two minutes

According to him: The whole universe is magic. The very concept of mobile phones was pure magic a few decades ago. That’s what technology is. Magic is a forerunner to science. It’s about indulging our senses using techniques and timing. Magic is a science of controlling the mind and the willpower to create a psychic balance with the environment. We can consider 'Magic' is a very basic and crude form of 'Maya', the absolute truth.




7. দেবতাদের সহসা আবির্ভাব ও অন্তর্ধান (Wormhole)
মহাভারত, রামায়ন, সহ পুরাণের বহু ঘটনায় বর্ণিত আছে যে দেবতারা ভক্তের আকুল আহ্বানে সাড়া দিতে নিমেষেই দেবলোক হতে ভূলোকে, অর্থাৎ পৃথিবীতে এসে হাজির হতেন, আবার সহসাই  শুন্যে বিলীন হয়ে যেতেন। 
যেমন মহাভারতে কুন্তীর উচ্চারিত মন্ত্রে সাড়া দিতে স্বয়ং সূর্য্যদেব মুহুর্তের মধ্যে পৃথিবীতে এসে হাজির হয়েছিলেন। রামায়নে দেবী দূর্গা শ্রীরামের করা অকালবোধনের পূজায় সন্তুষ্ঠ  হয়ে সহসাই দেখা দিয়েছিলেন। এছাড়া তপস্যায় সন্তুষ্ঠ হয়ে বরদানের জন্যে দেবতাদের সহসা আবির্ভাব হবার অসংখ্য উদাহারণ পুরাণ সহ বিভিন্ন মহাকাব্যে ছড়িয়ে আছে। অন্যদিকে ঋষি বিশ্বামিত্র রাজা ত্রিশঙ্কুর জন্যে এক সম্পূর্ণ আলাদা স্বর্গ সৃষ্টি করেছিলেন।   
স্বাভাবিক ভাবেই মনে প্রশ্ন জাগে যে কি করে এসব সম্ভবপর হয়েছিলো - এটা কি শুধুই মনগড়া কল্পনা? নাকি এর পিছনে সত্যিকারের কোনো বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা লুকিয়ে আছে? 


Concept of 4th Dimension
Let us imagine a fish in a pond. There can be two kind of basic movements this fish can do - it can move forward/backward and it can move to its right/left direction. This is known as the 2D (two dimensions) and this is what the axis when plotted in the graph diagram.
Let's consider the fish moves can also swim up to the surface of the water and go deep down to the bed. This new movement is known as the 3D or third dimension.
Now extending the same analogy let's consider time is another dimension since the fish can be at a specific position at a particular point of time. This is known as "Space time" or the fourth dimension. It is not really a separate thing as space and time it’s just one thing space time.

Einstein's general theory of relativity (1916) transformed Newtonian space-idea of vast emptiness to an ephemeral fabric of space-time, which spans the entire universe and is intimately connected to all the matter and energy within it. This space-time “grips” matter and directs its course through the universe. According to this theory any mass curves space-time.
In the case of the Sun, the spacetime fabric would curve around it, creating a “dip” in spacetime. As the planets (and comets and asteroids) travel across the spacetime fabric, they would respond to this dip and follow the curve in spacetime and travel around and around the Sun. As long as they never slow down, the planets would maintain regular orbits around the Sun, neither spiraling in toward it nor flying off into outer space.

In fact this is the reason why our earth revolves the sun, not because of the sun attracts it but because of the space time fabric provides the earth with a bend in the fabric.

To create a simple model of this idea, think about two people holding a bed-sheet up and stretching it tight. If one person places a heavy weight baseball on the bed-sheet, the baseball would roll to the center of a suspended bed sheet and cause the sheet to curve at that point.  Now if some small marbles are rolled on across the sheet at different points, they would curve in toward the central weight i.e. toward the baseball because of the curve.  

The balls are not “pulled” in by the mass’s gravity; rather they are simply following the curve in spacetime caused by the mass’s presence. In this simplified example, space is depicted as a two-dimensional plane rather than a four-dimensional one. Imagine that this sheet is folded over, leaving a space between the top and bottom. 
Now placing the baseball on the top side will cause a curvature to form. If an equal mass were placed on the bottom part of the sheet at a point that corresponds with the location of the baseball on the top, the second mass would eventually meet with the baseball. This is similar to how wormholes might develop.

Wormholes
A wormhole contracts the distance between two doorways placed separately anywhere in the universe and lets you travel from one part of the Cosmos to another in an instant. 

In space, masses that place pressure on different parts of the universe could combine eventually to create a kind of tunnel. This tunnel would, in theory, join two separate times and allow passage between them. Wormholes such as these might prove too small and too brief for human time travel, but may be one day we learn to capture, stabilize and enlarge them.

Let's consider a galaxy 100 million light years away. When we look today from Earth to that galaxy, we will not see it as it is today, but rather as it was 100 million years ago. This is because light took 100 million years to travel all that distance. But if we take a journey inside a wormhole from Earth to that galaxy, we would reach that galaxy today. So when we reach it today, we will see it as it is today, not as it was 100 million years ago. So if we use a wormhole, events at that galaxy (the destination) would appear as if in fast forward (from 100 million years ago till today). When we reach that galaxy today and look back at Earth, we would not see Earth as it is today; instead we would see Earth as it was 100 million years ago (we would see the dinosaurs). This is because light took 100 million years to reach there. So as we use a wormhole, events at Earth (your departure) would appear as if in fast rewind (from today till 100 million years ago). On the return journey, events on Earth (destination) would appear as if in fast forward (from 100 million years ago till today); while the events at that galaxy (departure) would appear as if in fast rewind (from today till 100 million years ago). This is not time travel; this is just a consequence of the length contraction inside a wormhole. 

Physicists know how a wormhole works but have never actually used one. The wormhole is the most efficient friction-less roller coaster we can imagine. It starts high-slow then goes down-fast but when it comes back up again to the previous height, it returns to its previous slow speed. Energy is not required to move through the wormhole, that is, we can simply switch off your rockets. Gravity accelerates us and pulls through and then expels us the other side. 


We will feel like being swept by waves at the beach, nothing more. On the way through, gravity causes our clock to run slower and our ruler to shrink. Distant observers see you accelerating to relativistic speeds; as a result, our energy (and mass) increase dramatically in their view; but when we get out the other side everything returns back to normal (our clock, ruler, etc). 

Wormholes act like 'shortcuts' between two points in space
Gods must have used such method of transportation throughout the universe for long distance travel.They probably would accelerate up to the speed of light for domestic travel; but use these wormholes to reach any place in the universe in a fraction of a second!

Those wormholes are doors in the heaven that contract interstellar distances into walking distances and were galactic shortcuts to distant places in the universe. These doors were securly guarded to prevent the entrance of unwanted, impure souls & spirits. 



8. রাসলীলা ও Parallel Universe
পুরাকালে এক শরৎকালের পূর্ণিমা রাতে ভগবান শ্রীকৃষ্ণ বৃন্দাবনে যমুনা নদীতীরে তাঁর ভক্ত গোপীদের মনস্কামনা রক্ষা করতে সাথে তাদের প্রত্যেকের সাথে একইসময়ে নৃত্য করেছিলেন, যে ঘটনাকে আমরা রাসলীলা বলে জানি। কথিত আছে শ্রীকৃষ্ণ নিজেকে একাধিক শ্রীকৃষ্ণ-রূপে পরিনত করেছিলেন আর প্রত্যেক গোপী তার নিজস্ব শ্রীকৃষ্ণের সাথে নেচেছিলেন। At the time of Rasa Lila, He multiplied Himself into so many Krishnas. The Gopis were struck with wonder and amazement. All their idea of physical love entirely vanished due to this miracle. They witnessed the showers of flowers poured from the skies by the Devas. They saw the Vidyadharas, Gandharvas, Yakshas, Charanas, etc., singing the praise of the Lord. They enjoyed the blissful company of the Lord at the time of Rasa Lila, a bliss millions of times greater than the bliss they would enjoy through sense objects. They enjoyed the bliss of Samadhi or union with God.

এই অপূর্ব নৃত্যলীলা দেখতে দেবলোক থেকে নানান দেবতারা তাঁদের পত্নী সহ মর্ত্যলোকে নেমে এসেছিলেন। গন্ধর্ব ও কিন্নরীরাও দল বেধে এই নৃত্যালীলায় অংশ নিয়ে গান গাইতে আর পুষ্প বর্ষণ করতে শুরু করেছিলেন।
নৃত্য শেষে গোপীরা সহসাই দেখলেন যে শ্রীকৃষ্ণ আর তাদের সাথে নেই - ঠিক যেন কোথাও হাওয়ায় মিলিয়ে গেছেন। 

Analogy with Today's Science
Quantum physics defines parallel universes as "universes that are separated from each other by a single quantum event."

In 1954, an young Princeton University doctoral candidate named Hugh Everett came up with a radical idea that there exist parallel universes, exactly like our ­universe. These universes are all related to ours - they branch off from ours, and our universe is branched off of others. Within these parallel universes, our wars have had different outcomes than the ones we know. It may happen that the species which are already extinct in our known universe may have evolved and adapted in others. As well as in other universes, we humans may also have become extinct.
According to Everett, parallel universes are created every single time we make a decision. Imagine that every choice that we make is like stopping at a crossroad where we need to decide if we take right or left. Depending on which road we take, we arrive at our destination earlier or later; our car might have more or less chances of hitting a pothole and having a flat tire, etc. The whole idea of the parallel universes is that we took all of the paths possible at the same time and all the possibilities actually created parallel universes.

This concept was also found in ancient Hindu mythology, in texts such as the Puranas, which expressed an infinite number of universes, each with its own gods.  Often the alternate worlds theme is framed by postulating that every historical event spawns a new universe for every possible outcome, resulting in a number of alternate histories.

The concept of 'Hyperspace' often refers to a parallel universe that can be used as a faster-than-light shortcut for interstellar travel. Rationales for this form of hyperspace vary from work to work, but the two common elements are: 
  a) At least some (if not all) locations in the hyperspace universe map to locations in our universe, providing the entry and exit points for travelers.
  b) The travel time between two points in the hyperspace universe is much shorter than the time to travel to the analogous points in our universe. 

This can be because of a different speed of light, different speed at which time passes, or the analogous points in the hyperspace universe are just much closer to each other.


 Concept of Spirits or Ghosts
We know that 3D objects casts 2D shadows which can be seen, but not touched or smell. 
Similarly 2D objects cast 1D shadows - infinite line. 
Now what about 4D objects?
Surely they must cast 3D shadows and as we live in a 3D universe we are accustom to 3D only and can therefore see 3D shadows that we call ghosts, that can be seen but not touched or smell. 

Therefore as ghost resemble people from the past, it may mean that after death we actually upgrade to 4D and travel to another universe and will continue to do so into 5D, 6D...and so on. 

Their shadows are seen due to a glitch in the transformation while they are in limbo between the two universe awaiting correction. This could also explain why some people have come back from the other side. May be due to incorrect alignment with the 4D universe while in limbo between the two.



1 comment:

  1. Very strange article! Many thanks for composing it.

    ReplyDelete